ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে। আবাসন প্রকল্পের বিস্তৃতির নতুন দিগন্ত

 ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে। আবাসন প্রকল্পের বিস্তৃতির নতুন দিগন্ত। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের গতিময় ধারায় এগিয়ে চলেছে। রাজধানী ঢাকার যানজট ও জনসংখ্যা চাপ কমাতে এবং বিভিন্ন অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ করতে সরকার নির্মাণ করেছে দেশের প্রথম আধুনিক এক্সপ্রেসওয়ে। 

ঢাকা-মাওয়া-এক্সপ্রেসওয়ে-আবাসন-প্রকল্পের-বিস্তৃতির-নতুন-দিগন্ত

আজকের আর্টিকেলে থাকছে মূলত ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত।এই এক্সপ্রেসওয়ে শুধু মাত্র যানবাহন চলাচলের সুবিধা এনে দেয়নি বরং এর আশপাশে নতুন এক আবাসন বিপ্লবের সূচনা করেছে। জানতে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

পেজ সূচিপত্র ঃ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে। আবাসন প্রকল্পের বিস্তৃতির নতুন দিগন্ত

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে গুরুত্ব ও সুবিধা

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে দেশের প্রথম ছয় লেনের এক্সপ্রেসওয়ে, যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং আন্তর্জাতিক মানের নির্মাণশৈলী অনুসারে তৈরি করা হয়েছে। এটি রাজধানীর সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সংযোগ আরো সহজ ও দ্রুততর করেছে। পূর্ব ঢাকা থেকে মাওয়া যেতে যেখানে দুই থেকে তিন ঘন্টা সময় লাগতো, এখন এটি মাত্র ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের মধ্যে সম্ভব হয়েছে।

তাহলে নিশ্চয়ই বুঝতেই পারছেন নতুন ও আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে মানুষ কতটা সুবিধা পাচ্ছে। ঢাকা শহর যানজটের শহর এটা আমরা সকলেই জানি, এই যানজট এড়াতেই মূলত এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি করা হয়েছে। যাতে করে মানুষের সময় বাঁচে ও ভোগান্তির অবসান ঘটে।এই এক্সপ্রেসওয়ের ফলে আমরা কি কি সুবিধা পেয়ে থাকি সেই সম্পর্কে একটু জানবো।

1.সময় ব্যয় সাশ্রয় হচ্ছে ঃ দ্রুত চলাচলের ফলে যানজটের সমস্যা কমে গেছে, যার ফলে সময় সাশ্রয় পাচ্ছে এবং পরিবহন ব্যয় হ্রাস করছে।

2. অর্থনৈতিক প্রবাহ বৃদ্ধি পাচ্ছে ঃ এক্সপ্রেস-ওয়ের কারণে নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে উঠেছে, যা সামগ্রিক অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। অর্থনৈতিক প্রবাহ বৃদ্ধি করতে এক্সপ্রেস-ওয়ের ভূমিকা অতুলনীয়।

3. জমির মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে ঃ এক্সপ্রেক্সওয়ের আশপাশের এলাকায় জমির দাম কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আবাসন খাদের বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করেছে।

এক্সপ্রেসওয়ে ঘিরে আবাসন শিল্পের বিকাশ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের আশপাশের এলাকায় দ্রুতগতিতে আবর্তন প্রকল্প গড়ে উঠেছে। বিশেষ করে কেরানীগঞ্জ, লৌহজং, শ্রীনগর ও মুন্সীগঞ্জের আশপাশের অঞ্চলগুলোতে বিভিন্ন আবাসন ব্যবসায়ীরা নতুন নতুন প্রকল্প চালু করেছেন। এটি খুবই লাভজনক ব্যবসা। এই এলাকার জমির দাম গত ৫ বছরে প্রায় ৩-৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। জমির দাম বাড়ার মূল কারণ হলো, যেমন-

সহজ যোগাযোগ মাধ্যম ঃ এক্সপ্রেস ধরে মাত্র ৩০-৪০ মিনিটের মধ্যে রাজধানীতে পৌঁছানো যায়। ধরা যায় রাজধানীতে পৌঁছানো ৩০-৪০ মিনিট খুব বেশি একটা সময় নয়।

ঢাকা-মাওয়া-এক্সপ্রেসওয়ে-আবাসন-প্রকল্পের-বিস্তৃতির-নতুন-দিগন্ত

প্রাকৃতিক ও নিরিবিলি পরিবেশ ঃ শহরের কোলাহল থেকে দূরে হলেও সুবিধার দিক থেকে এই এলাকাগুলো কোন অংশে পিছিয়ে নেয়। বরং বলা যায় যে, প্রাকৃতিক ও নিরিবিলি পরিবেশে ভালো একটি বসবাসযোগ্য স্থান।

উন্নত অবকাঠামো ঃ বর্তমানে এই এলাকায় অনেক উন্নতি হয়েছে, যেমন-নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ, গ্যাস, পানির লাইন ও ইন্টারনেটের সুবিধা ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ঃ দক্ষিণাঞ্চলের বাণিজ্য কেন্দ্রগুলো এখন এই রোড ব্যবহার করছে, ফলে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড অনেক গুণ বেড়ে গিয়েছে। এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল চাইলে আপনি এখানে বিনিয়োগ করতে পারেন।

বিনিয়োগকারীদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ

বর্তমানে এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন একটি এলাকায় বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি একটি ভালো সময়। রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলো এখানে বড় বড় প্রকল্প হাতে নিচ্ছে, যেমন-গ্রেটেড কমিউনিটি, বিলাসবহুল এপার্টমেন্ট, বিক্রয় প্রকল্প ইত্যাদি।বর্তমানে আবাসন প্রকল্পের বিনিয়োগের জন্য যেসব এলাকা বেশি সম্ভাবনাময় বা গুরুত্বপূর্ণ নিম্নে সেসব এলাকা সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করা হলো।

কেরানীগঞ্জ ঃ কেরানীগঞ্জ ঢাকার খুব কাছাকাছি হওয়াই আবাসন প্রকল্পের জন্য এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি এলাকা। বিনিয়োগকারীদের বলবো, বিনিয়োগ করার ইচ্ছা থাকলে কেরানীগঞ্জ আপনার জন্য ভালো হবে।

মুন্সিগঞ্জ ঃমুন্সীগঞ্জে এখন একাধিক হাউজিং প্রকল্প চালু আছে। এখানকার জমির মূল্য তুলনামূলকভাবে অনেক কম কিন্তু দ্রুত দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনি চাইলে এই এলাকায় বিনিয়োগ করতে পারেন। এতে ভালো ফলাফল পাবেন, আশা করা যায়। 

শ্রীনগর ঃ এই এলাকায় নতুন শহর গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য বড় সুযোগ তৈরি করছে।

লৌহজং ঃ পদ্মা সেতুর দুপাশে গড়ে উঠেছে নতুন নগরায়নের পরিকল্পনা। সরকারের "পদ্মা সেতুর প্রজেক্ট" বাস্তবায়িত হলে এখানেই হতে পারে বাংলাদেশের পরবর্তী বৃহত্তম নগর কেন্দ্র। বিনিয়োগকারীদের জন্য এটা বড় সুযোগ।

বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ও অর্থনৈতিক প্রভাব

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন এলাকাগুলোতে এখন প্রতিদিনই জমির রেজিস্ট্রি ও বেচাবেনা হচ্ছে। রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলো এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে নতুন নতুন প্রকল্প ঘোষণা করছে। বর্তমানে এই এলাকাগুলোতে বিনিয়োগ সবচেয়ে লাভবান হিসাবে ধরা যায়। দিন দিন যেমন বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ছে ঠিক তেমনি অর্থনৈতিকভাবে এর প্রভাব ব্যাপকভাবে বাড়ছে। এখানে বিনিয়োগের যে সকল সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে তার মধ্যে হলো-

উচ্চ রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট ঃ দিন দিন জমির মূল্য দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, পাশাপাশি জমির জনপ্রিয়তা বাড়ছে। কেউ বাসা ভাড়া দেওয়ার জন্য জমি কিনছে আবার কেউ বসবাসের জন্য।

আবাসনে চাহিদা বৃদ্ধি ঃ ঢাকা থেকে মধ্যবিত্ত শ্রেণি এখন এই এলাকায় প্লট কিনে স্থায়ী বসবাসের পরিকল্পনা করছে।

পর্যটন ও ব্যবসায়িক সুযোগ ঃ এক্সপ্রেসওয়ে ধরে পর্যটকরা মাওয়া ও পদ্মা নদীর এলাকায় সহজে যাতায়াত করতে পারছে যা স্থানীয় অর্থনীতিকে দ্রুত গতিতে বাড়িয়ে তুলছে।

পদ্মা সেতু সংলগ্ন জমি। বিনিয়োগের নতুন কেন্দ্রবিন্দু

পদ্মা সেতু বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মানচিত্রে নতুন সম্ভাবনা দরজা খুলে দিয়েছে। সেতুর উভয় প্রান্তে দ্রুত নগরায়ন শুরু হয়েছে, বিশেষ করে মাওয়া ও জাজিরা অঞ্চলে। এখানকার পদ্মা সেতুর সংলগ্ন জমি এখন বিনিয়োগকারীদের জন্য সোনার হরিণ বলা যায়। বর্তমানে এই এলাকায় সরকারের পক্ষ থেকে নতুন রাস্তা, বিদ্যুৎ, পানির লাইন ও গ্যাস লাইন স্থাপনা করা হচ্ছে। তাই এখন যারা এই অঞ্চলে জমি কিনেছেন, ভবিষ্যতে তারাই পাবেন সর্বোচ্চ লাভ।

রিয়েল এস্টেট বিশেষজ্ঞরা বলছেন-আগামী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে পদ্মা সেতু সংলগ্ন এলাকায় হয়ে উঠবে "দক্ষিণাঞ্চলের নতুন ঢাকা"। বিনিয়োগকারীদের বলবো আপনি চাইলে পদ্মা সেতুর সংলগ্ন জমিতে বিনিয়োগ করতে পারে এতে আপনি খুব তাড়াতাড়ি অনেক টাকার মালিক হয়ে যাবেন।

ঢাকা সংলগ্ন হাউজিং প্রকল্প। আধুনিক জীবনের নতুন ঠিকানা

রাজধানী ঢাকায় অতিরিক্ত ভিড় ও যানজটের কারণে অনেকেই এখন শহরের বাইরে ঢাকা সংলগ্ন হাউসিং প্রকল্পে বসবাসে আগ্রহী প্রকাশ করছে। আমার মনে হয় এসব জায়গায় বিনিয়োগ করলে আপনি অবশ্যই দ্রুত সময়ের মধ্যে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এলাকাগুলো হলো, কেরানীগঞ্জ, নবাবগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ এসব অঞ্চলে আধুনিক গ্রেটেড কমিউনিটি, রেসিডেন্সিয়াল প্লট ও বিশালবহুল অ্যাপার্টমেন্ট তৈরি হচ্ছে। এই এলাকাগুলোর মূল আকর্ষণ হলো-

  • রাজধানী থেকে মাত্র ৩০-৪০ মিনিটের দূরত্ব
  • সবুজ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ
  • প্রাকৃতিক ও নিরিবিলি পরিবেশ
  • উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অবকাঠামো
  • সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া

এক্সপ্রেসওয়ে বিনিয়োগ। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে কেবল একটি সড়ক নয়, এটি এক অর্থনৈতিক করিডর হিসাবেও পরিচিত। এখন প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ, পণ্য ও ব্যবসা চলাচল করছে। ফলে এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন জমি, হাউজিং ও বাণিজ্যিক প্রকল্পে এক্সপ্রেস বিনিয়োগ এখন সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। আপনি যদি ভালো একজন বিনিয়োগকারী হন তাহলে অবশ্যই ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে বিনিয়োগ হবে আপনার জন্য সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত। কেননা, বিশেষজ্ঞদের মতে এই স্থানটি ভবিষ্যতে সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী একটি শহর ও বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে পরিচিতি পাবে।

বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অঞ্চলে এখন বিনিয়োগ করলে আগামী ৫ বছরে জমির দাম বাড়তে পারে ২০০% পর্যন্ত। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী এখানে গড়ে উঠবে নতুন শহর, এলাকা ও পর্যটন কেন্দ্র। তাই আর দেরি না করে এখনই সঠিক প্রকল্পে বিনিয়োগ করুন, ভবিষ্যতে তা বিশাল অর্থনৈতিক সুফল দেবে।

সাধারণ মানুষের সুযোগ ও সুবিধা

এই আবাসন সম্প্রসারণের ফলে সাধারণ মানুষের জীবনধারাও ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে বা পড়বে। অনেক বেকার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হচ্ছে, মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নত হচ্ছে। এছাড়াও সাধারণ মানুষ আরো যেসব সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে তা হলো - 

ঢাকা-মাওয়া-এক্সপ্রেসওয়ে-আবাসন-প্রকল্পের-বিস্তৃতির-নতুন-দিগন্ত

নতুন কর্মসংস্থান নির্মাণঃ এই আবাসন এলাকা গুলোতে এখন নতুন কর্মসংস্থান নির্মাণ হচ্ছে, যা সাধারণ মানুষের জন্য পরিবহন ও ব্যবসায়িক খাতে চাকরির সুযোগ বাড়ছে।

বসবাসের সুযোগ ঃ মধ্যবিত্তরা কম দামে জমি বা ফ্ল্যাট কিনতে পারছেন। যা সাধারণ মানুষের জন্য বিশাল সুযোগ-সুবিধা বলা যায়।

সেবা খাতে উন্নয়ন ঃ স্কুল, হাসপাতাল, দোকান ও ব্যাংকিং সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে। যা সাধারণ মানুষের জন্য ভীষণ সুবিধার।

শেষ কথা ঃ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে। আবাসন প্রকল্পের বিস্তৃতির নতুন দিগন্ত

প্রিয় পাঠক, যারা ঢাকার আশেপাশে বাসা ভাড়ায় থাকেন, ঢাকা শহরের মধ্যে ফ্ল্যাট কিনার স্বপ্ন ইচ্ছা যাদের আছে, তাদের জন্য ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে হতে পারে স্বপ্ন পূরণের জায়গা। কম টাকাই জমি বা প্লট কিনতে পারার অনন্য সুযোগ। বা যারা বিনিয়োগ করার চিন্তাভাবনা করছেন তাদের জন্য বলবো, অবশ্যই আপনি ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বিনিয়োগ করতে পারেন এতে ভবিষ্যতে আপনি অনেক লাভবান হবেন আশা করা যায়।

বিনিয়োগকারীদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ এবং যারা মধ্যবিত্ত তাদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ। দামে কম ও বসবাসের যোগ্য হিসেবে আপনি ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের আবাসন প্রকল্প আপনার পছন্দের তালিকায় এক নাম্বারে রাখতে পারেন। আশা করি আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে। ভবিষ্যতে আরো কিছু নতুন তথ্য ফেলে অবশ্যই আমি আর্টিকেলে যুক্ত করার চেষ্টা করবো।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুন্নি ফিল্যান্সারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url