বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে

   বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে। বাহরাইন মধ্যপ্রাচ্যের একটি মুসলিম রাষ্ট্র। বাহরাইনের রাজধানী হল মানামা। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর যেসব শ্রমিক বিদেশে পাড়ি জমায় তার মধ্যে বাহরাইন হলো অন্যতম একটি দেশ। বাহরাইন উন্নত দেশগুলোর একটি এবং এই দেশে কয়েক ধরনের কাজের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়।


বাহরাইন-যেতে-কত-টাকা-লাগে

আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন বাহারাইন যেতে কত টাকা লাগে ? আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে, শ্রমিকদের জন্য কি কি কাজের সুবিধা রয়েছে, কোন কাজের বেতন বেশি, আরো আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে আজ আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবো। বিস্তারিত জানার জন্য অবশ্যই ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি পড়ুন।

পেজ সূচিপত্র ঃ বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে

বাহরাইন যেতে খরচ কত লাগে

বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে ? আপনারা যারা বাহরাইন যেতে চান তারা এই কমন প্রশ্নটি প্রায় করে থাকেন। মূলত এই প্রশ্নটির জন্যই আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। যাতে করে আপনি বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে সেই ব্যাপারে ভালোভাবে জানতে পারেন।

বাহরাইন আপনি কয়েক রকম ভাবে যেতে পারবেন। যেমন এজেন্সির মাধ্যমে , টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে, বিজনেস ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ইত্যাদি মাধ্যমে আপনি বাহরাইন যেতে পারবেন। আবার বাহরাইনে যদি আপনার কোন রিলেটিভ থেকে থাকে তার মাধ্যমেও যেতে পারবেন। আর বাহরাইন যেতে কত টাকা খরচ হবে তা নির্ভর করে আপনি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যাচ্ছেন।

আরো পড়ুন ঃ দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন বেশি ২০২৫

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে বাহরাইন যেতে চান তাহলে আপনার খরচ হতে পারে প্রায় ৫ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা মত। এই ক্ষেত্রে আপনার টাকা আরো বেশি খরচ হতে পারে যদি আপনি দালালের মাধ্যমে যান। দালালের মাধ্যমে গেলে দালালের আলাদা চার্জ থাকে যার কারণে আপনার খরচ বেশি পড়ে যেতে পারে। তাহলে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন বাহরাইন যেতে কত টাকা খরচ হবে। কত টাকা লাগতে পারে তার মোটামুটি একটা ধারণা দিলাম আপনাদের।

বাহরাইন-যেতে-কত-টাকা-লাগে

বাহরাইন কাজের ভিসা খরচ কত

আপনারা যারা বাহরাইন তাদের ভিসা নিয়ে যেতে চান, তারা অনেকেই জানতে চান বাহরাইন কাজের ভিসা খরচ কত হতে পারে? তাদের উদ্দেশ্যে বলছি যারা কাজের ভিসা নিয়ে বাহরাইন যেতে চান আর ভিসা যদি সরাসরি বাহরাইন কোম্পানি থেকে দিয়ে থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার ভিসা খরচ খুবই কম পড়বে যেমন ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকার মধ্যে। আর যদি আপনি কোন দালাল কিংবা বাংলাদেশের কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে প্রায় ৪ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

আবার বলা যেতে পারে আপনি যেমন কাজের উপর ভিসা নিবেন আপনার খরচও ঠিক তেমন হবে। ভালো কাজের যেমন ভাল বেতন তেমন ভালো কাজের ভিসা পেতে গেলে ভালো টাকা খরচ হবে। বর্তমানে বাহরাইনের কাজের চাহিদা ব্যাপক রয়েছে তাই আপনি চাইলে ভালো কোন এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।

বাহরাইনে কোন কাজের চাহিদা বেশি

আপনাদের মধ্যে যারা বাহরাইন যেতে চান তাদের অবশ্যই জেনে থাকা ভালো বাহরাইনে কোন কাজের চাহিদা বেশি। বাহরাইনে বিভিন্ন ধরনের কাজের চাহিদা রয়েছে তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এই বছরে বাহরাইন যাওয়ার খরচ অভিসার দাম অনেকটা বেশি বেড়ে গিয়েছে। যেহেতু ভিসার দাম বেড়ে গেছে, যেতেও খরচ বেশি পড়বে।

যারা বাহরাইন যেতে আগ্রহী তারা অবশ্যই বাহরাইন যাবার পূর্বে বা আবেদন করার পূর্বে, যেই এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা নিবেন তার কাছ থেকে আগে ভালো মতো জেনে নিবেন বাহরাইনে কোন কাজের চাহিদা বর্তমানে বেশি আর কোন কাজের বেতন বেশি। তা না হলে এমন হতে পারে এমন কাজের উপর গেলে যেই কাজের চাহিদা অনেক কম এবং বেতনও কম। তখন আর করার কিছুই থাকবে না। নিচে আপনাদের সুবিধার্থে দেওয়া হলো কোন কাজের চাহিদা বেশি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।

  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • ড্রাইভার
  • কনস্ট্রাকশন
  • মেকানিক্যাল
  • গ্লাস ক্লিনার
  • রেস্টুরেন্ট এর কাজ
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • রোড ক্লিনার
  • কৃষিকাজ
  • শপিং মলের কাজ
  • বাসা বাড়ির কাজ

উপরে উল্লেখিত কাজগুলোর চাহিদা সব সময় বেশি থাকে। আপনি যে কাজে অভিজ্ঞ সেই কাজের উপরে ভিসা নিবেন। প্রতিটি জায়গায় দক্ষ ব্যক্তির কদর অনেক বেশি হয়। আপনি ভালো কাজ করে দেখাতে পারলে কোম্পানি বা মালিক আপনার প্রতি খুশি হবে এবং বেতন বাড়িয়ে দিবে।

বাহরাইনে কোন কাজের বেতন বেশি

বাহরাইলে কোন কাজের বেতন বেশি এই সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন। বাহরাইন হচ্ছে বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মধ্যে একটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মুসলিম রাষ্ট্র। আপনি যদি বাহরাইনে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান, আর যদি সেই কাজে আপনি ভালো দক্ষ বা অভিজ্ঞ হন তাহলে শুরুতে বেতন বেশি না হলেও কয়েক মাস পর আপনার বেতন অনেক বেশি হবে। কেননা যারা কাজে অভিজ্ঞ হয় মালিকরা তাদের প্রতি খুশি হয়ে তাদের বেতন বাড়িয়ে দেয়।

তারপরেও এমন কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো চাহিদা সব সময় থাকে যার কারণে সেগুলোর বেতন বেশি হয়ে থাকে। যেমন ;

  • কনস্ট্রাকশনের কাজ
  • ইলেকট্রিশিয়ানের  কাজ
  • মেকানিক্যাল এর কাজ
  • ড্রাইভারের কাজ
অন্যান্য কাজের তুলনায় উপরে উল্লেখিত কাজগুলোর চাহিদা সারা বছর বেশি থাকে যার কারণে এ কাজের বেতন বেশি প্রদান করে থাকে। আপনি যদি এই কাজগুলোর মধ্যে কোন একটিতে ভালো অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই কাজের ভিসা নিয়ে বাহরাইন যেতে পারবেন।

বাহরাইন যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

যেকোনো দেশে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনার জানতে হবে , সেই দেশে যেতে গেলে বা ভিসার জন্য আবেদন করতে গেলে আপনার কি কি কাগজপত্র লাগবে বা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সম্পর্কে। অনেকেই গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন বাহরাইন যেতে কি কি কাগজ পত্র লাগবে। আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব বাহরাইন যেতে প্রয়োজনীয় কি কি কাগজপত্র লাগে।

  • পাসপোর্ট (সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি (২ কপি অথবা ৪ কপি)
  • মেডিকেল রিপোর্ট
  • ভোটার আইডি কার্ড (NID) এর ফটোকপি
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট (প্রয়োজন হলে)
  • হেলথ ইন্সুরেন্স (লাগতে পারে)
  • যে কাজে ভিসা নিবেন সেই কাজের অভিজ্ঞতার সনদ

সাধারণত এই ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন হবে বাহারাইন যেতে। এই কাগজ ব্যতি রেখে আপনি কখনোই বাহরাইন যেতে পারবেন না। শুধু বাহারাইন না বাংলাদেশ থেকে যেই কোন দেশে যেতে চান না কেন উপরে উল্লেখিত কাগজপত্র গুলি আপনার লাগবেই। এছাড়াও আরো কিছু কাগজপত্র লাগতে পারে যা আপনাকে এজেন্সির মাধ্যমে জানিয়ে দিবে।

বাহরাইন ভিসা পাওয়ার উপায়

আপনারা যারা বাহরাইন কাজের উদ্দেশ্যে ভিসা নিয়ে যেতে চান তারা কয়েক ধরনের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন। প্রথমত আপনি চাইলে কোন এজেন্সির মাধ্যমে বাহরাইন যেতে পারবেন। এছাড়াও বাহরাইনে যদি আপনার পরিচিত কেউ থাকে বা পরিবারের কোন সদস্য থাকে সেক্ষেত্রে সে ব্যক্তি যদি আপনাকে ভিসা দিতে পারে তাহলে সব থেকে বেশি ভালো হয়। বাহারাইন আপনি কয়েক ধরনের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন যেমন বিজনেস ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ইত্যাদি ভিসা নিয়ে আপনি যেতে পারবেন।

বাহরাইন যাবার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনার পরিবার বা আত্মীয়-স্বজন কেউ যদি বাহরাইনে থাকে সেই কোম্পানিতে যদি নিয়োগ দেয় তাহলে, কোম্পানি মালিকের সাথে কথা বলে তিনি আপনাকে ভিসা প্রদান করতে পারবে। এজন্য আপনি চাইলে  অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে পারবেন। নিজস্ব মানুষের মাধ্যমে যেতে পারলে আপনার খরচক অনেকটাই কম পড়বে।

বাহরাইন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া

বাহরাইন যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে কিভাবে ভিসা আবেদন করতে হয়, ভিসা আবেদনের যাবতীয় প্রক্রিয়াসমূহ। নিচে আপনাদের সুবিধার্থে বাহরাইন হিসেবে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

  • বাহরাইনের ই-ভিসা ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
  • অনলাইন আবেদন পত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে।
  • আবেদনের অবস্থা অনলাইনের ট্রাক করতে পারবেন।
  • ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে আবেদন ফ্রি প্রদান করতে হবে।

বাহরাইন ভিসা কবে খুলবে ২০২৫

বর্তমানে বাহরাইনের ভিসা বন্ধ রয়েছে। বাহরাইনে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ভিসা কার্যক্রম বন্ধ আছে। বিগত কয়েক বছর থেকে বাহরাইনে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেয় না, তার মধ্যে ২০২৪ সালে কিছু সংখ্যক লোক ভিসা পেয়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে এশিয়ার এই দেশের কাজের ভিসা বন্ধ রেখেছে বাহরাইন।

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে এই দেশে যেতে আগ্রহীদের অবশ্যই বাহরাইন ভিসা কবে খুলবে সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে। যারা বাহরাইন যেতে আগ্রহী তাদের অবশ্যই আপডেট জানতে হবে এবং বিশ্বস্ত এজেন্সির মাধ্যমে আপডেট তথ্য জানতে পারেন। এছাড়াও বাহারাইনে যদি পরিচিত কেউ থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমেও জেনে নিতে পারেন।

বাহরাইন যেতে বয়স কত লাগে

আপনি যদি বাহারাইন কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বয়স ঠিক রাখতে হবে। বাহরাইনে যাবার জন্য সর্বনিম্ন বয়স হল ১৮ বছর আর সর্বোচ্চ বয়স হলো ৫০ বছর। অনেক কোম্পানি  ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সের মানুষদের বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

আরো পড়ুন ঃ কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন

আবার অনেক ক্ষেত্রে ৪০ থেকে ৪৫ বছর মানুষদের চাহিদা বেশি দেখা দেয় কারণ তাদের অভিজ্ঞতা বেশি রয়েছে। কোম্পানির এমনও কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মানুষদের দ্বারা করতে হয়। আশা করি বয়সের ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।

বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত

বাহরাইনে কাজের উদ্দেশ্যে অসংখ্য বাঙালি শ্রমিক রয়েছে। যারা বাহরাইনে রয়েছে তারাও প্রতিনিয়ত জানতে চান বাহরাইনের ১ টাকা সমান বাংলাদেশের কত টাকা এই সম্পর্কে। শুধু বাহরাইনে রয়েছে তারাই যে জানতে চাই এমনটা নয়, অনেক বাংলাদেশি আছে যারা বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা সম্পর্কে জানতে চাই। আজকে জানাবো বাহরাইন ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা।

বাহরাইন-যেতে-কত-টাকা-লাগে

  • বাহরাইন ১ টাকা সমান বাংলাদেশি ৩২১.৭৯ টাকা
  • বাহরাইন ১০০ টাকা সমান বাংলাদেশি ৩২,১৭৯ টাকা
  • বাহরাইন ৫০০ টাকা সমান বাংলাদেশের ১,৬০,৮৯৫ টাকা

শেষ কথা ঃ বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে

অনেকের জানতে চেয়েছিলেন বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে এই সম্পর্কে, আমার আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে বাহরাইন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আপনি যদি আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এতক্ষণে জানতে পেরেছেন বাহরাইন যাওয়ার ভিসা খরচ, ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া এবং বাহরাইন সম্পর্কে বিস্তারিত। আশা করি উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।

প্রিয় পাঠক আপনাদের সুবিধার্থে আমার আর্টিকেল পাবলিশ করা, আশা করি আপনি আমার তথ্য অনুসারে কাজ করলে অবশ্যই উপকৃত হবেন। এমন আরো আর্টিকেল পড়ার জন্য নিয়মিত আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। বাহরাইন সম্পর্কে আরো কিছু জানার থাকলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন আমি যথাসম্ভব সঠিক তথ্য দিয়ে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মুন্নি ফিল্যান্সারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url